১৯৯২ এর পুনরাবৃত্তি ঘটানো চাই যে কোনো মূলে। ব্যাটিং নেমে তাই সাবধানী শুরু পাকিস্তানের। তবে সেই সাবধানী শুরুতে রান আসেনি দ্রুত। উল্টো রিজওয়ানের বিদায় চাপ বাড়িয়েছে পাকিস্তানের।
পাওয়ার প্লেতে এসেছে ১ উইকেট খরচায় ৩৯ রান। পাওয়ার প্লের পর মেলবোর্নের বিশাল মাঠে হারিসকে নিয়ে সিঙ্গেলে মনোযোগ দেয় পাকিস্তান অধিনায়ক বাবর আজম। তবে এদিন দ্রুতই ফিরেছেন গ্রুপপর্বে বাংলাদেশকে ডুবানো হারিস। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত পাকিস্তানের সংগ্রহ ১০ ওভার শেষে ২ উইকেটে ৬৮ রান।
এই মূহুর্তে পাকিস্তানকে টেনে নিচ্ছেন বাবর ও শান মাসুদ। বাবর ২৫ বল থেকে ২৯ রান। অন্যদিকে মাসুদের ব্যাট থেকে এসেছে ১০ বলে ১১ রান।
এর আগে পঞ্চম ওভারের দ্বিতীয় বলে স্যাম কুরানকে খেলতে গিয়ে তালগোল পাকিয়ে ফেলেন রিজওয়ান। ১৪ বলে ১৫ রানে থাকা অবস্থায় স্ট্যাম ভাঙে তার।
এদিন বৃষ্টির শঙ্কা দূরে ঠেলে নির্ধারিত সময়ের আগেই হয়েছে টস। যেখানে ফাইনালে পাকিস্তানকে আগে ফিল্ডিংয়ে পাঠিয়েছে ইংল্যান্ড। মহা-গুরুত্বপূর্ণ ফাইনালে একাদশে কোনো পরিবর্তন আনেনি ইংল্যান্ড।
এর আগে সেমিফাইনালে নিউজিল্যান্ডকে হারিয়ে ফাইনালে পা রেখেছে পাকিস্তান। অন্যদিকে ভারতে উড়িয়ে ফাইনালে পা রাখে ইংলিশরা। পাকিস্তান একাদশেও কোনো পরিবর্তন নেই।
১৯৯২ সালের পর মেলবোর্নে আবারো মহা-গুরুত্বপূর্ণ ফাইনালে লড়ছে ইংল্যান্ড-পাকিস্তান। যেখানে বৃষ্টির শঙ্কা কাটিয়ে দু’দলকে সমর্থন দিতে মাঠে হাজির হয়েছে হাজারো সমর্থক। তবে ইংলিশদের থেকে সমর্থনে ডের এগিয়ে পাকিস্তান। জার্সি ও পতাকা হাতে মেলবোর্নে হাজির হয়েছে পাকিস্তানের হাজারো দর্শক। যেখানে প্রথম দেখায় যে কেউ বলে বসবে এটা অস্ট্রেলিয়া নয় এটা পাকিস্তানের করাচি।